পুষ্টিফুড মিক্স

উপাদান সমূহ :
কাঠ বাদাম,কাজু বাদাম,আখরোট,পেস্তা, খুরমা,সোয়াবীজ, সাদা তিল,চার মগজ,কলা, ডিম ,ছোলা, চিয়াসিড, কালোজিরা সহ উচ্চ পুষ্টিগুণ সম্পন্ন ২২ টি প্রাকৃতিক উপাদান দিয়ে তৈরি পুষ্টিফুড মিক্স।

উপকারিতা:
১.মানসিক চাপ ও ক্লান্তি দূর করে এবং ঘুম না হওয়ার সমস্যা দূর করে আরামে ঘুমাতে সহায়তা করে।
২. একেবারে ভিতর থেকে আপনাকে / বাচ্চাকে শক্তিশালী করে তুলে।
৩.মুখের রুচি বাড়ানোর পাশাপাশি হাঁড় ও দাঁত মজবুত কর।
৪.দূর্বল ও রোগা শরীরকে সতেজ,সবল ও সুস্থ করে তুলতে পুষ্টিফুড মিক্স সবার আগে।
৫. জয়েন্ট ব্যাথা দূর করে ও মাসল বিল্ড করতে সাহায্য করে।
৬.রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে ঘন ঘন অসুস্থতার হাত থেকে রক্ষা করে।
৭.বদ হজম ও পেট ফাঁপা দূর করে হজম শক্তি বৃদ্ধি করে।
৮.মস্তিস্কের কর্মদক্ষতা ও মেধা শক্তি বৃদ্ধি করে।
৯.হাইট গেইন করতে সাপোর্ট দেয়।
১০. সুস্থ থাকতে প্রতিদিন শরীরের জন্য যে সকল পুষ্টির প্রয়োজন হয়, তার ঘাটতি পূরণ করবে।
এছাড়া আরো অনেক উপকারিতা রয়েছে যা আপনি ১ মাস নিয়মিত সেবন করলেই আপনার শরীরের পরিবর্তন ও উন্নতি দেখে নিজেই চমকে যাবেন। ইনশাআল্লাহ।

৩ বছর থেকে শুরু করে যে কোন বয়সের নারী-পুরুষ খেতে পারবে।

খাওয়ার নিয়ম:
প্রতিদিন দুই বেলা সকাল- বিকাল।
১০০ মি.লি. ( আধা গ্লাস ) পানিতে ২ চা চামচ করে (৩ বছর থেকে ১০ বছর পর্যন্ত )।
এবং ২০০ মি.লি. ( এক গ্লাস) পানিতে ১১ বছর থেকে যে কোন বয়সের ব্যক্তিরা ৩/৪ চা চামচ করে খেতে পারেন।
স্বাদ বৃদ্ধির জন্য দুধ মিশিয়ে খেতে পারেন।

রোগ-ব্যাধি থেকে দূরে থাকতে ও সুস্থতার নিয়ামত ভোগ করতে চাই পুষ্টিকর সঠিক খাবার, যার সহজ সমাধান “পুষ্টিফুড মিক্স”।